বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
২০২৫ সালে এসে যদি আপনি আর্টিকেল লিখে আয় করতে চান তাহলে আপনাকে অবশ্যই আর্টিকেল লিখার নিয়ম সম্পর্কে জানতে হবে। আপনি আপনার ব্লগ, ওয়েবসাইট, পত্রিকা বা বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে বাংলায় আর্টিকেল লিখে ইনকাম করতে পারবেন।
আপনার নিজের তৈরি ব্লগ অথবা কোনো ক্লায়েন্টের জন্য সুন্দরভাবে এবং এসইও ফ্রেন্ডলি আর্টিকেল লিখার জন্য বা বাংলা আর্টিকেল রাইটিং জব করার জন্য আপনাকে অবশ্যই প্রফেশনাল আর্টিকেল লিখার নিয়ম কানুন জানতে হবে। আজকের ব্লগে বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত জানব।
পেজ সুচিপত্রঃ বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
- বাংলা আর্টিকেল রাইটিং কী?
- ব্লগে আর্টিকেল লিখার নিয়ম
- আর্টিকেল লেখার ধাপসমূহ
- টপিক নির্বাচন ও কিওয়ার্ড রিসার্চ
- তথ্য সংগ্রহ ও গবেষণা করা
- পোষ্টে হেডিং বা টাইটেল দেওয়া
- সাব হেডিং নির্বাচন করুন
- আর্টিকেলে মেটা ডেসক্রিপশন লিখুন
- মূল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত লেখা
- আর্টিকেলটি রিভিউ করুন
- শেষ কথা: বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
বাংলা আর্টিকেল রাইটিং কী?
বাংলা ভাষায় একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে গবেষনা ও পড়াশোনা করে তথ্যবহুল লেখা, ছবি
উপস্থাপন এর মাধ্যমে পাঠকদের সঠিক তথ্য জানানো, মতামত প্রকাশ করা, দিকনির্দেশনা
দেওয়াই মূলত আর্টিকেল রাইটিং।একটি তথ্যবহুল আর্টিকেল পাঠককে সঠিক সিদ্ধন্ত নিতে
সাহায্য করে। তাই আর্টিকেল হতে হবে শুদ্ধ, পরিষ্কার ও তথ্যবহুল।
আর্টিকেল রাইটিং অনেক প্রকারই হতে পারে যেমন: ব্লগ রাইটিং, স্ক্রিপ্ট রাইটিং,
ইমেইল রাইটিং, সিভি রাইটিং ইত্যাদি। এগুলোকে আবার অনেক ভাবে বিভক্ত করা হয়ে থাকে
তবে এগুলোর মধ্যে সব থেকে জনপ্রিয় ব্লগ রাইটিং। আমরা ব্লগ রাইটিং নিয়ে বিস্তারিত
আলোচনা করব। এবং জানব কীভাবে বাংলা আর্টিকেল লিখে আয় করা যায়।
ব্লগে আর্টিকেল লিখার নিয়ম
বর্তমান সময়ে লেখালেখি শুধুমাত্র বই বা পত্রিকার মধ্যেই সিমাবদ্ধ নয়। তথ্য
প্রযুক্তির বিকাশের জন্য অনলাইনে হাজারো ব্লগ, নিউজ পোর্টাল সোশ্যাল মিডিয়ায়
প্রতিনিয়ত নতুন নতুন আর্টিকেল প্রকাশিত হচ্ছে। বাড়ছে রাইটার দের সংখ্যাও। তাই বলে
কী সবাই মানসম্মত আর্টিকেল লিখতে পারে? এর উত্তর হবে - না।
তাহলে মানসম্মত আর্টিকেল লেখার জন্য আমাদের প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা, ভাষার দক্ষতা
এবং কিছু নির্দিষ্ট নিয়ম কানুন। একজন লেখক হতে হলে প্রথমে আমাদের ভালো পাঠক হতে
হবে। আমাদের আগে কোন বিষয় সম্পর্কে ভালাভাবে জানতে হবে তারপর লিখতে হবে যেন আপনার
কাছ থেকে একজন পাঠক সঠিক জ্ঞান পেতে পারে। তাহলেই আপনার লিখা সার্থক হবে।
আর্টিকেল লেখার ধাপসমূহ
টপিক নির্বাচন ও কিওয়ার্ড রিসার্চ
আর্টিকেলের মূল প্রাণ হলো তার বিষয়বস্তু। কোনো আর্টিকেল লেখার ক্ষেত্রে প্রথম ধাপ
টপিক নির্বাচন করা। শুরুতেই ঠিক করতে হবে আমরা কী নিয়ে লিখব। অবশ্যই খেয়াল রাখতে
হবে যে একজন পাঠক আপনার কাছথেকে কী চায়। অথাৎ পাঠকের কি নিয়ে পড়ার প্রতি আগ্রহ
আছে। তারপর চেষ্টা করবেন সহজে এবং সংক্ষেপে আসল তথ্য টি পাঠকের কাছে পৌছে
দেওয়া।
আসল তথ্য না দিয়ে যদি আপনি বেশি বেশি লিখে যান তাহলে পাঠক বিরক্তবোধ করবে। এতে
আপনার ইমপ্রেশন তার কাছে খারাপ হবে। তাই চেষ্টা করবেন সংক্ষেপে তথ্য সমৃদ্ধ
আর্টিকেল পাঠকের কাছে পৌছে দেওয়ার। চেষ্টা করবেন যেন আপনার আর্টিকেল ৮০০ থেকে
১৫০০ শব্দের মধ্যে থাকে।
আরও পড়ুন:
আপওয়ার্ক একাউন্ট খোলার নিয়ম
কোনো আর্টিকেলকে গুগলের প্রথম পেজে র্যাংক করাতে সঠিকভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করা
খুবই জরুরী। এখন আপনার মনে প্রশ্ন আসতে পারে কিওয়ার্ড কী? আসুন সংক্ষেপে কিওয়ার্ড
কী তা জানি। কিওয়ার্ড হচ্ছে আমরা কোনো কিছু জানার উদ্দেশ্যে যা লিখে সার্চ
ইঞ্জিনে সার্চ করি তাই কিওয়ার্ড। অথাৎ যে টপিক নিয়ে আমরা লিখব তাই কিওয়ার্ড।
একটি পোষ্ট গুগলে বা যেকোন সার্চ ইঞ্জিনে র্যাংক করানো এবং সাইটের এসইও করার
জন্য কিওয়ার্ড রিসার্চ খুবই গুরত্বপূর্ণ। গুগলে যখন আপনি কোনো কিছু লিখে সার্চ
করেন তখন গুগল আপনাকে প্রথম পেজের নিচের দিকে সেই সম্পর্কে কিছু সাজেশন দেয় যে ওই
সম্পর্কে মানুষ কীরকম কিওয়ার্ড লিখে গুগলে সার্চ করে।
যেমন আপনি গুগলে আর্টিকেল লিখা এই কথাটি লিখে সার্চ দেন তাহলে নিচে People also
search for এই সেকশনে আর্টিকেল লিখা নিয়ে বেস কিছু সাজেশন পেয়ে যাবেন। সেগুলোর
মধ্যে থেকে প্রতিটি কিওয়ার্ড আলাদা আলাদা ভাবে চেক করে সেগুলোর সার্চ ভলিউম চেক
করে কিওয়ার্ড সিলেক্ট করতে পারেন আপনার আর্টিকেলের জন্য।
আবার প্রফেশনাল ভাবে কিওয়ার্ড রিসার্চ করার জন্যে অনেক গুলো টুল রয়েছে। সেগুলোর
মধ্যে অনেকগুলো টুলস ফ্রি আবার অনেক গুলো ব্যবহার করতে আপনাকে পেইড করতে হবে। তার
মধ্যে কিছু ফ্রি কিওয়ার্ড রিসার্চ টুলস হলো:
এই টুলস গুলো ব্যবহার করে সহজেই কিওয়ার্ড রিসার্চ করতে পারবেন। তবে আমি
পারসোনালি Ubersuggest এবং Keyword Surfer ব্যবহার করি। এই দুটো ব্যবহার করে আমি বেশ ভালো ফলাফল পায়। তাই আমি এই
টুলস গুলো ব্যবহার করার জন্য সাজেস্ট করব। চেষ্টা করবেন কম ডিফিকাল্টি এবং লং
টেইল কিওয়ার্ড নিয়ে আর্টিকেল লিখার। তাহলে কিছু দিনের মধ্যেই আপনি আপনার
আর্টিকেলটি র্যাংক করাতে পারবেন।
তথ্য সংগ্রহ ও গবেষণা করা
একজন ভালো লেখক হতে হলে আপনাকে সবসময় গবেষণা করতে হবে। টপিক নিবার্চন ও কিওয়ার্ড
রিসার্চ শেষে প্রয়োজন সে সম্পর্কে গবেষণা করা। আপনি কোন একটা বিষয় নিয়ে যত পড়বেন
তত বেশি আপনি আপনার পাঠককে সঠিক ও নির্ভুল তথ্য দিতে পারবেন। আপনি তথ্য
নেওয়ার জন্য কিছু বিশ্বাসযোগ্য ব্লগ ও ওয়েবসাইটের সাহায্য নিতে পারেন। এগুলো ভালো
ভাবে পড়ে বুঝার চেষ্টা করুন এবং উপলব্ধি করুন তারপর লিখা শুরু করুন।
একটা বিষয় মনে রাখবেন কোনো অবস্থাতে কোনো ওয়েবসাইট থেকে তথ্য কপি করে লিখবেন না।
সম্পূর্ন নিজের ভাষায় উপস্থাপন করবেন। কপি করলে আপনার ওয়েবসাইটের বিরুদ্ধে
কপিরাইট হবে এতে আপনার ওয়েসাইটের অনেক ক্ষতি হতে পারে। তাই নিজের ভাষায় লিখার
চেষ্টা করবেন তাহলে লিখা ইউনিক ও SEO বান্ধব হবে।
পোষ্টে হেডিং বা টাইটেল দেওয়া
আপনার আর্টিকেলের জন্য রুচিসম্মত এবং এসইও বান্ধব হেডিং বা টাইটেল লিখবেন। অবশ্যই
আপনার মূল কিওয়ার্ডটি যেন হেডিং সেকশনে থাকে। আপনার হেডিং অবশ্যই ৫-৮ শব্দের
মধ্যে রাখতে হবে। পোষ্ট টাইটেল যেন ৬০ ক্যারেক্টরের বেশি না হয়। অবশ্যই আপনার পোষ্ট
টাইটেল আকর্ষনীয় ও লোভনীয় করে লেখার চেষ্টা করবেন।
যেন ভিজিটর সেটা দেখে পড়ার জন্য আপনার ওয়েবসাইট ভিজিট করে। টাইটেল বা হেডিং টি
আর্কষনীয় করতে বেশ কিছু শব্দ ব্যবহার করবেন। যেমন: ১০টি, ১৫টি, কার্যকারী টিপস,
ট্রিকস এই সকল শব্দ ব্যবহার করবেন। চেষ্টা করবেন আপনার ভিজিটরকে আপনার ওয়েবসাইটে বেশি সময় রাখার। একজন ভিজিটর যত সময় আপনার ওয়েবসাইটে থাকবে আপনি তত বেশি ইনকাম করতে পারবেন।
সাব হেডিং নির্বাচন করুন
আপনার আর্টিকেলে কিছু প্রাসঙ্গিক সাব হেডিং যুক্ত করুন। সাব হেডিং আপনার আর্টিকেলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। খেয়াল রাখবেন যে সম্পর্কে
আর্টিকেল লিখছেন তার সাথে সম্পর্কিত কিওয়ার্ড গুলো দিয়ে সাব
হেডিং দিতে। আপনি কিওয়ার্ড রিসার্চ করার সময় People also search for সেকশনে
যে কিওয়ার্ড গুলো পাবেন সেগুলোকে সাব হেডিং হিসেবে যুক্ত করা। সাব হেডিংএ আপনার
মূল কিওয়ার্ড বা তার সাথে সম্পর্কিত কিওয়ার্ড গুলো ব্যবহার করবেন।
আর্টিকেলে মেটা ডেসক্রিপশন লিখুন
মেটা ডেসক্রিপশন হলো কোনো ওয়েবপেজ বা আর্টিকেলের ছোট একটি বর্ণনা যা সার্চ
ইঞ্জিন এর ফলাফলে শিরোনামের নিচে দেখা হয়। সঠিক ভাবে মেটা ডেসক্রিপশন দেওয়া
খুবই গুরুত্বপূর্ণ। একটি এসইও বান্ধব আর্টিকেলের অন্যতম বিষয় হলো মেটা
ডেসক্রিপশন সঠিক ভাবে দেওয়া। আপনার মেটা ডেসক্রিপশন যেন ১৬০ ক্যারেক্টরের মধ্যে
হয়।মেটা ডেসক্রিপশন ৪ লাইনে লিখতে হয়।
প্রথম দুই লাইন পোষ্টের শুরুতে প্রথম
ফিচার ইমেজের উপরে এবং পরবর্তি দুই লাইন ফিচার ইমেজের নিচে লিখতে হয়। এমন মেটা
ডেসক্রিপশন ব্যবহার করবেন যেন ভিজিটর তা দেখে আকর্ষিত হয়। এবং মেটা ডেসক্রিপশন
এর মধ্যে একবার আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড লিখবেন। মেটা ডেসক্রিপশন যত লোভনীয় কারে লিখবেন তত ভিজিটর আসার সম্ভাবনা বেশি থাকবে আপনার ওয়েবসাইটে।
মূল বিষয় নিয়ে বিস্তারিত লেখা
পোষ্টের শুরুতেই একটি ভূমিকা বাটন তৈরি করুন। ভূমিকা বাটনের মধ্যে অন্য রিলেটেড
আপনার ওয়েবসাইটের পোষ্টের ফোকাস কিওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এতে ভিজিটর আপনার
ওয়েবসাইটে বেশি সময় থাকবে যা আপনার জন্য ভালো। ভূমিকা বাটনের মধ্যে ৫-৬ শব্দ
ব্যবহার করবেন। এবং ভূমিকা বাটনের কালার আপনার থিমের ব্রান্ড কালারের মতো রাখার
চেষ্টা করবেন।
আপনার পোষ্টের মধ্যে ৩টি ফিচার ইমেজ রাখবেন। ইমেজ পাঠকের আকর্ষন বাড়ায়। প্রতিটি
ফিচার ইমেজ AI ব্যবহার করে তৈরি করুন যেন কপিরাইট না আসে। ফিচার ইমেজের মধ্যে
আপনার ফোকাস কিওয়ার্ডটি লিখে দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
আপনার আর্টকেলের প্রতিটি হেডিং এর নিচে সর্বনিম্ন ২টি এবং সর্বোচ্চ ৫টি প্যারা
লিখবেন। প্রতিটি প্যারায় সর্বনিম্ন ৩.৫ লাইন এবং সর্বোচ্চ ৫ লাইন করে
লিখা যাবে। পোষ্টের লিখা নরমাল অথবা প্যারাগ্রাফ ফরমেটে রাখতে হবে। এবং সবগুলো
লিখা জাস্টিফাই এলাইমেন্টে রাখবেন এতে আপনার পোষ্ট দেখতে আর্কষনীয় লাগবে। অনেক
ব্লগে দেখা যায় প্রতিটি প্যারার মধ্যে ৩-৪ লাইন ফাকা রাখে। এই ভূল করবেন না।
এগুলো দেখতে মানানসই লাগে না।
সম্পূর্ন আর্টিকেল জুড়ে আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড হাজারে ৮-১০ বার লিখার চেষ্টা
করবেন। ধরে নিন আপনি এক হাজার শব্দের আর্টিকেল লিখবেন তাহলে আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড
৮-১০ বার আবার যদি দুই হাজার শব্দের আর্টিকেল লিখেন তাহলে ফোকাস কিওয়ার্ড সংখ্যা
১৫-২০ বার দেওয়ার চেষ্টা করবেন। প্রতিটি পোষ্টের মধ্যে ৩টি আরও পড়ুন সেকশন যুক্ত
করবেন। এতে করে আপনার পাঠক আপনার সাইটে বেশি সময় কাটাবে যা আপনার জন্য উপকারী।
একজন ভিজিটর যতসময় আপনার সাইটে থাকবে আপনার ইনকাম তত বেশি বাড়বে।
আরও পড়ুন:
মরিঙ্গা পাউডার খাওয়ার উপকারিতা
এই ব্লগটি পড়ার সময় নিশ্চয় খেয়াল করেছেন আমি কয়েকটি জায়গায় বুলেট পয়েন্ট ব্যবহার
করেছি। আপনার পোষ্টেও চেষ্টা করবেন এমন বুলেট পয়েন্ট যুক্ত করার। এতে আপনার
আর্টিকেলটি আরও প্রফেশনাল দেখাবে। এবং পোষ্টে অবশ্যই একটি সূচিপত্র যুক্ত করবেন।
এতে পাঠকের যে অংশ পড়া প্রয়োজন তা সে সহজেই খুজে পাবে।
আর্টিকেলটি রিভিউ করুন
আপনার লিখা সম্পূর্ন হলে নিজে একবার পড়ে দেখুন। কোনো বানান বা কোনো অংশে যদি ভূল
থাকে তবে তা সংশোধন করুন। আপনার ফোকাস কিওয়ার্ড যেন অনেক বেশি লিখা না হয় তা
লক্ষ করুন। অনেক বেশি বার ব্যবহার হলে গুগল এটা ভালো ভাবে দেখে না। চেক করে নিবেন
যে আপনার আর্টিকেল টি আবার কপিরাইট না হয়ে যায়।
চেষ্টা করবেন যেন আপনার
আর্টিকেলটি সবচেয়ে ইউনিক হয়। এবং পাঠক পড়ে তথ্য পাই। একজন পাঠকের পজেটিভ রিভিউ আপনার জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। আপনি যদি আপনার আর্টিকেল পড়ে মনে করেন যে এটি সম্পূর্ণ ঠিক আছে এটি পড়ে একজন ভিজিটর তার কাঙ্খিত ফলাফল পাবে তবে তা আপনার ওয়েবসাইটে পাবলিশ করুন।
শেষ কথা: বাংলা আর্টিকেল লিখার নিয়ম
আশা করি আপনি পোষ্টটি স্কিপ না করে মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। আমি চেষ্টা করেছি
কীভাবে সহজে বাংলায় আর্টিকেল লিখা যায় তা নিয়ে আপনাকে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার।
আশা করি আপনি পোষ্টটি পড়ে উপকৃত হবেন। একটি আর্টিকেল লিখার আগে পোষ্টটি পড়ে
নিলে আপনিও একটি এসইও বান্ধব ইউনিক আর্টিকেল লিখতে পারবেন।
আপনার যদি এই বিষয়ে আরও কিছু প্রশ্ন থাকে বা অন্য বিষয় নিয়ে কিছু জানার থাকে
তবে আমাকে কমেন্ট এর মাধ্যমে অথবা আমার সাথে যোগাযোগ করে বলতে পারেন। আমি
চেষ্টা করব সাহায্য করার। ধন্যবাদ!
উদায় ফ্লোর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url